শুক্রবার , ২৬শে এপ্রিল, ২০২৪ , ১৩ই বৈশাখ, ১৪৩১ , ১৬ই শাওয়াল, ১৪৪৫

হোম > গ্যালারীর খবর > আপনাদের খেদমতদার হিসেবে থাকতে চাই: সবুজ

আপনাদের খেদমতদার হিসেবে থাকতে চাই: সবুজ

শেয়ার করুন

মো: নজরুল ইসলাম আজহার
বিশেষ প্রতিনিধি ॥
গাজীপুর: ‘শ্রীপুরের মাটি ও মানুষের সাথে আমার দীর্ঘদিনের প্রেম। যে প্রেম পিতার সাথে পুত্রের, মায়ের সাথে সন্তানের, ভাইয়ের সাথে ভাই ও বোনের। এ প্রেম কখনো ব্যর্থ হতে পারে না। বাবারা আমার, মায়েরা আমার, বোনেরা আমার, ভাইয়েরা আমার, নির্বাচনের আর কয়েকটি দিন বাকী রয়েছে। আমার জন্যে নিজ নিজ এলাকায় ভোট ভিক্ষা চাবেন। নির্বাচনের পর আমাকে ভুলে যাবেন না, আমি আপনাদের ভুলবো না। আগামী ৩০ শে ডিসেম্বরের পর আমি আপনাদের একজন খেদমতদার হিসেবে থাকতে চাই’।

আজ বুধবার বিকালে শ্রীপুর উপজেলার ২নং গাজীপুর ইউনিয়নের ধনুয়া উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনী এক বিশাল জনসভায় গাজীপুর-৩ (শ্রীপুর) আসনের মহাজোটের সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী মুহাম্মদ ইকবাল হোসেন সবুজ এসব কথা বলেন।

শ্রীপুর ধনুয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের সাবেক সভাপতি মো: আব্দুল জলিলের সভাপতিত্বে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, উপজেলা আ’লীগের সভাপতি এ্যাড. শামসুল আলম প্রধান, উপজেলা জাতীয় পার্টির সভাপতি হাজী আফতাব উদ্দিন, উপজেলা আ’লীগের সাধারণ সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান বুলবুল, কালীগঞ্জ উপজেলা পরিষদের ভাইস-চেয়ারম্যান শর্মীলি দাস মিলি, গাজীপুর ইউপি চেয়ারম্যান আলহাজ্ব নূরুল ইসলাম, সাবেক চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আবুল হাশেম এমএ, সাবেক চেয়ারম্যান রশিদ হায়দার বিএ, জেলা সেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি এ্যাড. মোশারফ হোসেন, গাজীপুর ইউনিয়নের আ’লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক আতাউর রহমান প্রমুখ।

গাজীপুর আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন সবুজ আরো বলেন, ‘আমি টাকার কাঙ্গাল নই, ভালবাসার কাঙ্গাল। আমাকে টাকা দিয়ে কেনা যায় না। তেমনি বঙ্গবন্ধুর কন্যা শেখ হাসিনাকেও টাকার দিয়ে কেনা যায় না। আর যদি তা হতো তবে নমিনেশনের ‘ন’ এর কাছেও যেতে পারতাম না’।

জীবনানন্দ দাশের কবিতার পঙ্ক্তির উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আবার আসিব ফিরে ধান সিঁড়িটির তীরে, এই বাংলায়। শালিকের বেশে নয়, বীর মুজিবের বেশে’।

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন গাজীপুর-৩ (শ্রীপুর) আসনের আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী ও নৌকা মার্কার সমর্থনে ধনুয়া উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে এক বিশাল জনসভা অনুষ্ঠিত হয়। জনসভাটি বিকাল ৩টার মধ্যে জনতার ঢল নামে। ইউনিয়নের বিভিন্ন মহল্লা থেকে মিছিল নিয়ে জনসভা স্থলে উপস্থিত হলে মাঠটি কানায় কানায় ভরে যায়। জন সভাটি যেন জনসমুদ্রে পরিণত হয়।