বাংলাভূমি২৪ ডেস্ক ॥ প্রেম বা ভালবাসার সম্পর্কিত কিছু জানা অজানা তথ্য :-
১। ‘খড়াব’ পৃথিবীর সবচেয়ে ব্যবহৃত শব্দ।
২। পরিসংখ্যানে দেখা গেছে যে , প্রত্যেক ছেলে মানুষ বিয়ের আগে ৭ বার প্রেমে পড়ে।
৩। ‘খড়াব’ শব্দটি এসেছে সংস্কৃত ষঁনযুধঃর থেকে যার মানে ইচ্ছা এবং মিউজিক।
৪।বিয়ের আংটি সব সময় অনামিকা আঙ্গুলে পড়ানো হয়। কারণ সেই আঙ্গুলের সাথে হার্ট এর সংযোগ আছে বলে ধরা হয়।
৫। গোলাপ ভালোবাসার প্রতীক এবং এর বিভিন্ন কালার ভালোবাসার বিভিন্ন অর্থ বহন করে। লাল গোলাপ- প্রকৃত ভালোবাসা, লাইট পিংক গোলাপ – ইচ্ছা বা আকাঙ্খা এবং হলুদ গোলাপ – বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের জন্য।
৬। যারা নতুন নতুন প্রেমে পড়ে তাদে দেহে সেরেটোনিন নামক এক প্রকার হরমোন উৎপন্ন হওয়া কমে যায়। যার ফলে মন কিছুটা উদাস থাকে বা বিষণ্ণতায় ভুগে।
৭। বেশিরভাগ ব্রেক-আপ হয়ে থাকে রিলেশনের ৫-৬ মাসের মাথায়।
৮। প্রেম হওয়ার একটি প্রধান ফ্যাক্ট হচ্ছে সবসময় সন্নিকটে বা কাছাকাছি থাকা। যার কারণে কলেজ বা ভার্সিটিতে প্রেম হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
৯। প্রেম ভালোবাসায় সুখের অনুভূতিগুলো ১ বছরের বেশি স্থায়ী হয়না কারণ মানুষের মস্তিষ্ক এই সুখের অনুভূতিগুলোর পুনরায় আসা অসম্ভব।
১০। কিছু কিছু দেশে ভালোবাসার ড্রেস কোড নামক কোড আছে যার ফলে আপনি বুঝতে পারবেন একটা মানুষ ভালোবাসার কোন পর্যায়ে আছে।
লাল ড্রেস——->কারো সাথে ভালোবাসার বন্ধনে আবদ্ধ।
গোলাপি ড্রেস—-> এখনো ফ্রি এবং সিঙ্গেল আছে।
কমলা ড্রেস——> কারো জন্য অপেক্ষা করছে।
হলুদ ড্রেস—–> বন্ধুত্ব করার জন্য প্রস্তুত।
নীল বা আকাশী ড্রেস—> কাউকে প্রপোজ করার পথে।
সবুজ ড্রেস—-> আপনার প্রোপোসাল গ্রহণ করেছে।
সাদা ড্রেস—–> বিরক্ত না করার নির্দেশ।
১১। ভ্যালেন্টাইন ডে তে বিক্রয় হওয়া ফুলের মধ্যে ৭৩% কিনে ছেলের আর বাকি ১৭% মেয়েরা।
১২। ১৫৩৭ সালে ইংল্যান্ড এর রাজা হেনরি আনুষ্ঠানিকভাবে ১৪ ফেব্রুয়ারিকে ভালোবাসা দিবস হিসেবে ঘোষণা করেন।
১৩। প্রতি ৫ জনের মধ্যে ২ জন প্রথম ভালোবাসার মানুষকে বিয়ে করতে পারে।
১৪।ভালোবাসার গানিতিক সুত্র : ও (৫+৫)া.ব.ু (৫-৫)ঁ. = ও খঙঠঊ ণঙট
১৫। একটা কাপলের প্রেম হওয়া থেকে শুরু করে শারিরীক সম্পর্ক গড়াতে মিনিমাম ৮ টা ডেটের প্রয়োজন। যেখানে আমেরিকানরা বেশিরভাগ ফার্স্ট ডেটেই শারীরিক সম্পর্কে জড়িয়ে পরে।
১৬।কাপলদের জন্য যেমন বিশ্ব ভালোবাসা দিবস আছে। তেমনি যাদের কেউ নেই তাদের জন্য ট.ঝ – এতে সেপ্টেম্বরের তৃতীয় সপ্তাহে “সিঙ্গেল ডে ” পালন করা হয়।
