বাংলাভূমি ডেস্ক ॥
কক্সবাজার বিমানবন্দর আন্তর্জাতিক পর্যায়ে উন্নীত করতে নেয়া হচ্ছে নানা পদক্ষেপ। এরইমধ্যে সেখানে বড় জাহাজ ওঠানামার জন্য চালু হয়েছে সম্প্রসারিত রানওয়ে। শনিবার প্রধানমন্ত্রীর রানওয়ে উদ্বোধনের পর বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, আগামী ২০১৮ সালের মধ্যেই কক্সবাজার বিমানবন্দরকে সম্পূর্ণভাবে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে উন্নীত করার লক্ষ্যে কাজ করা হচ্ছে। এখন তা কেবল সময়ের ব্যাপার।
কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত পর্যটকদের আকর্ষণ করলেও যোগাযোগ সুবিধা এখনো অপর্যাপ্ত। পর্যটক সংখ্যা বাড়াতে আন্তর্জাতিক হচ্ছে কক্সবাজার বিমানবন্দর। শনিবার এই প্রথম সম্প্রসারিত রানওয়েতে অবতরণ করেছে বাংলাদেশ বিমানের বড় আকারের উড়োজাহাজ বোয়িং সেভেন ত্রি সেভেন। রাতের বেলায় উড়োজাহাজ উঠানামা করতে রানওয়েতে বসানো হয়েছে এয়ার ফিল্ড লাইটিং।
বাংলাদেশ বিমান এখন ড্যাশ-এইট উড়োজাহাজ দিয়ে ঢাকা থেকে কক্সবাজারে সপ্তাহে ৭টি ফ্লাইট পরিচালনা করে। এর সঙ্গে যুক্ত হলো আরও একটি সুপরিসর উড়োজাহাজ। আগামীতে এই রুটের জন্য এমন আরেকটি উড়োজাহাজ ভাড়া করা হচ্ছে।
বিমানবন্দরটির অবকাঠামো উন্নয়নে আরো বেশি জোর দেয়ার পরামর্শ দিয়েছেন বিশ্লেষকেরা। বিমানবন্দরটি আন্তর্জাতিক হলে পর্যটন খাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। এখান থেকে সরাসরি আন্তর্জাতিক ফ্লাইট পরিচালনার পরিকল্পনা করছে বেসরকারি উড়োজাহাজ সংস্থাগুলোও। ইনডিপেন্ডেন্ট টিভি