





টাঙ্গাইলে এক নারী পুলিশ কনস্টেবল গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন। বুধবার দুপুরে তার লাশ টাঙ্গাইল পুলিশ লাইনের নারী কনস্টেবল ব্যারাক থেকে উদ্ধার করা হয়।ওই পুলিশ সদস্যের নাম শারমিন আক্তার (২৪)। তিনি টাঙ্গাইল গোয়েন্দা পুলিশে কর্মরত ছিলেন। তার বাড়ি ঢাকার ধামরাই উপজেলায়।টাঙ্গাইলের পুলিশ সুপার সঞ্জিত কুমার রায় শারমিনের আত্মহত্যার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।






জেলা গোয়েন্দা পুলিশের (দক্ষিণ) ওসি শ্যামল কুমার দত্ত জানান, শারমিন অফিসে না আসায় গোয়েন্দা পুলিশ অফিস থেকে তাকে ফোন করা হলেও ফোন ধরেননি। পরে পুলিশ ব্যারাকে অন্য এক নারী কনস্টেবলকে ফোন দিয়ে খোঁজ নিতে বলা হয়। তিনি শারমিনের রুমের সামনে গিয়ে দরজা বন্ধ এবং সিলিং ফ্যানের সঙ্গে ওড়না দিয়ে ঝুলন্ত অবস্থায় শারমিনকে দেখতে পায়।






তিনি জানান, তার লাশ উদ্ধার করার পর একজন নির্বাহী হাকিমের উপস্থিতিতে লাশের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করা হয়। পরে টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়।শারমিন আক্তারের স্বামী মাহবুবুর রহমানও পুলিশের কনস্টেবল। তিনি ঢাকা মেট্রোপলিটনে কর্মরত। গত দেড় মাস আগে মাহবুবুর রহমানের সঙ্গে শারমিনের বিয়ে হয়।






আরো পড়ুন অন্য সংবাদ…….ভোলা থেকে নিখোঁজের পাঁচ মাস পর আবদুল্লাহ (১২) নামের এক শিশু সন্তানকে উদ্ধার করে তার বাবার কোলেই ফিরিয়ে দিল সুনামগঞ্জের তাহিরপুর থানা পুলিশ।মঙ্গলবার থানায় আইনি প্রক্রিয়া শেষে আবদুল্লাহকে তার পিতা সবুজ মিয়া ও পরিবারের লোকজনের নিকট বুঝিয়ে দেয়া হয়।প্রসঙ্গত, ২০১৮ সালের ১৬ ডিসেম্বর ভোলা জেলার সদর উপজেলার উত্তর দিঘলদী ইউনিয়নের উত্তর দিঘলদী গ্রামের সবুজ মিয়ার ১২ বছর বয়সী শিশু পুত্র আবদুল্লাহ নিজ বাড়ি থেকে নিখোঁজ হয়। খোঁজাখুজির পর সন্ধান না পেয়ে সবুজ মিয়া ২০১৯ সালের ১৯ জানুয়ারি ভোলা সদর মডেল থানায় একটি সাধারন ডায়েরি করেন।





