





রাজবাড়ীর পাংশা পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এ বছর এস এসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়ে এ প্লাস পেয়েছে জুঁই। জুইর পিতা মোঃ সিদ্দিকুর রহমান জাতীয় ও স্থানীয় পত্রিকা বিক্রি করে সংসার চালানোর পাশাপাশি মেয়েদের শিক্ষার ব্যাপারে সচেষ্ট। পত্রিকা বিক্রেতা






সিদ্দিকের অপর আর একটি মেয়ে ৯ম শ্রেণিতে পড়া শুনা করছে। i বাড়ি পৌরশহরের অনুতিদূরে ঢেকিপাড়া গ্রামে। মেধাবী ছাত্রী জুঁই কঠোর পরিশ্রম করে জীবনের লক্ষ্যে এগিয়ে চলছে, দারিদ্রতা যে কোন বাধা নয় তা প্রমান করেছে জুঁই, মেধার কাছে হার মেনেছে দারিদ্রতা, দারিদ্রতাকে উপেক্ষা করে এগিয়ে চলছে সম্মূখে। i এস এস সি পরীক্ষায় জিপিএ ৫ পাওয়ায় খুশি তার শিক্ষাক মন্ডলী ও






পরিবার তবে খুশির পাশাপাশি হতাশাও রয়েছে জুই’র পরিবারের উচ্চ শিক্ষা নিয়ে। জুইকে কি পারবে ভাল কলেজে ভর্তি করতে। i জুই বলেন, আমি চেষ্টা করেছে ভাল ফলাফল করার জন্য এ কারণে নিয়মিত পড়ালেখা করেছি সময়ের গুরুত্ব দিয়েছি তাই আল্লাহর রহমতে






আমি এই সাফল্য অর্জন করতে পেরেছি। তবে আমার পরিবারের আর্থিক অবস্থার কথা ভাবলে তখন মনে হয় আমার আর উচ্চ শিক্ষা গ্রহণ করা হবে না-বলে দির্ঘশ্বাস ছাড়ে– জুই। মেধাবী শিক্ষার্থী জুই’র পিতা পত্রিকা বিক্রেতা সিদ্দিকুর রহমান পাংশা শহরের সকলেরই






চেনা মুখ প্রতিদিন সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত বিভিন্ন মানুষের দ্বারে দ্বারে পত্রিকা বিক্রি করে জীবন চালিয়ে আসছেন কোন মত তিনি তার মেয়ের উচ্চ শিক্ষা নিয়ে চিন্তিত।





